Posts

Showing posts from November, 2022

এই দেশ আমার

 এই দেশ আমার খাদিজা বেগম  এই দেশ আমার জন্মভূমি আমি তারই বুকের সন্তান, জীবন দিয়ে হলেও আমি  রক্ষা করব এই দেশের মান। এই দেশ আমার মা জননী আমি তারই রক্ষা কারী, এই দেশেতে ঠাই দেবনা  কোন পাপী অনিষ্টকারী। চিরদিনই রাখবো ধরে  সযতনে দেশের সম্মান।। এই দেশেতে জীবন শুরু এই দেশ আমার শেষ ঠিকানা, শত্রুর সাথে লড়বো আমি এই দেশ ছেড়ে যাবনা মা। সইবো না মা তোর অপমান থাকতে আমার এই বুকে প্রাণ।। ন্যায়ের সাথে অটল থেকে দূর করিব সব দুর্নীতি, সত্য নিয়ে এগিয়ে যাব ধ্বংস করব মিথ্যা ভীতি। বিশ্বের বুকে রেখে যাবো  দেশের জন্য শীর্ষস্থান।।

দেশমাতা

 দেশমাতা খাদিজা বেগম  দেশ মাতা আজ চেয়ে আছে তার সন্তানের দিকে, সন্তান ছুটে দলে দলে  নেই প্রয়োজন মাকে। মা যদি তোর যায় হারিয়ে  কোথায় থাকবি তোরা? দলের জন্য চুরি কর  ওরে কপাল পোড়া। দেশের সম্পদ লুটিস না আর  তোরা ঝকে ঝাকে।। মানুষ হইলে বাঁচারে তুই  এই দেশ মাতার ইজ্জত, দল ছেড়ে আয় দেশের কাছে  যদি থাকে হিম্মত? আয় ফিরে আয় মায়ের কাছে রক্ষা করতে মাকে।। আর করিস না খুনাখুনি  চাঁদাবাজি ছিনতাই, তোদের ভুলে লাগলো আগুন দুর্নীতিতে সব ছাই। মায়ের কোলে জন্ম নিয়ে ভুলিস না তোর মাকে।।

বিশ্বকাপ

 বিশ্বকাপ খাদিজা বেগম  বিশ্বকাপ বিশ্বকাপ  কাপ কাপ আহ্ বিশ্বকাপ, হবোরে হব হবোরে জয়ী  বিশ্বকাপ বিশ্বকাপ। রাত্রি জেগে দেখব খেলা দেখব খেলা দিন ভরিয়ে, প্রিয় দলের বিজয়য়েতে যাব খুশির সীমা ছাড়িয়ে। দোকানপাটে রাস্তা ঘাটে শুধু খেলার কথা আলাপ। বিশ্বজুড়ে খেলার খুশি বাতাসে বইছে খেলার ঘ্রাণ, প্রাণে প্রাণেতে আনন্দ ঢেউ এই খেলা খেলে জুরাই প্রাণ। সবার মাঝে কি আনন্দ খেলার তাপে সবি উত্তাপ।। কেউ বা হারে কেউ বা জিতে  কে বা কাঁদে কেউ বা হাসে, তবু খেলার উল্লাসেতে উল্লাসিত হৃদয় ভাসে। পাবোরে পাবো আমরাই পাব বিশ্বকাপ বিশ্বকাপ।।

আজকে তুমি

 আজকে তুমি খাদিজা বেগম  আজকে তুমি আযান শুনেও নামাজ পড়তে চাও না রে ভাই, আগামীকাল তোমায় নিয়েই  নামাজ হবে আযান ছাড়াই। আজকে তুমি মিথ্যা ভাবছো বাঁচার জন্য করছ চুরি, কালকে তুমি মরেই যাবে  প্রাণ পাখিটা যাবে উড়ি। শেষ দেখাটা দেখার জন্য  দলে দলে আসবে সবাই।। সত্য কথা বল রে মন  সঠিক পথে চলো তুমি, জবাবদিহি করতে হবে  মানব জীবন নয় দুষ্টমি। লোভের সাথে পাপের সাথে  তোমায় করতে হবে লড়াই।। তোমার শত্রু তোমার ভিতর  তারে দমন কর আগে, ধৈর্যের মাঝে সফলতা  ধ্বংস হবে তুমি রাগে। অলসতা আর অহংকারে  সোনার জীবন করো না ছাই।।

চিনি না

 চিনি না খাদিজা বেগম  চিনি না না না চিনি না  তারে আমি চিনি না, চিনির মতো হাসি দেখে কি হলো মোর জানিনা। তার হাসিতে বন্দী এখন তারি প্রেমের দেয়ালে, আমার ভিতর নেই আর আমি চলেছি তার খেয়ালে। মনে মনে জেগেছে আজ  তারে চেনার খুব বায়না, আজি শুনতে ইচ্ছে করে  বারে বারে তার কথা, জানি সে বলবে না তো  ভাবছি তারে অযথা। বুঝাইলে ও বোঝে না মন শাসন  মানতে মন চায় না।। যার হাসিতে খুন হয়েছি কবর নেবো তার বুকে, দে তোরা দে আমায় মাটি আমি থাকতে চাই সুখে। তার হাসিতে খুব যন্ত্রণা  ভালো থাকতে দিল না।।

প্রকাশক

 সকল প্রকার প্রকাশকের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বলছি,  আপনাদের ভিতরে যারা বর্ণমালা নিয়ে শুধু মাত্র ব্যবসা করে, তারা ভুলে গেছেন একুশে ফেব্রুয়ারীর কথা, তারা ভুলে গেছেন ভাষা শহীদদের কথা, তারা ভুলে গেছেন এক একটা বর্ণমালা এক একটা ভাষা শহীদের প্রাণ, সালাম, জব্বার, বরকত, রফিক সহ, নাম না জানা শহীদদের তাজা তাজা লাল রক্ত এই বাংলা বর্ণমালা। সাহিত্যের সেবা নামে এই দেশ ও মানুষের ক্ষতি না করে, আপনার প্রকাশনী ছেড়ে অন্য কিছু নিয়ে ব্যবসা করুন, আপনাদের কারণে অনেক লেখক লেখা থেকে বিমুখ হতে বসেছে, কারণ আপনারা লেখার ভালো মন্দ বিচার না করে, লেখা প্রকাশ করেন টাকার বিনিময়, আর সেই লেখা মানুষ পছন্দ করে না, আপনারা তো টাকা ঠিকই পেয়ে যান, আর যে টাকাটা দিয়ে বই প্রকাশ করে, তার টাকা কোথা থেকে আসে, কোথা থেকে আপনাকে টাকা দেওয়া হয়েছে, তা তো আপনি জানেন না, সে কত জায়গা থেকে ধার করেছে, উদ্ধার করেছে, ঋণ করেছে,   আপনি তো পাক্কা খেলোয়াড়, লাভে লাভে আপনি হন লাভবান, আর নতুন লেখক লচে লচে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন, অনেক সময় অনেকে তো লেখালেখি ছেড়েই দেয়, তাই বিনয় করে বলছি, আগে শর্ত জুড়ে না দিয়ে, লেখাটা নিন, ...

পাখিদের

 পাখিদের খাদিজা বেগম  পাখিদেরও পালক থাকে  পশুদেরও থাকে পশম,  খোলামেলা কেন মানুষ  নাই কি তোমার কোন শরম? তুমি হলে অমূল্য ধন  দাওনা কেন নিজের মূল্য, এই ভুবনে কেউ হবে না জ্ঞানে তোমার সমতুল্য। তুমি কেন হাসির পাত্র?  লোকে দেখে হাসে চরম।। বনের গাছও ঢেকে রাখে  নিজেকে তার ছাল বাকলে, শ্রেষ্ঠ মানুষ হয়েও কেন রাখতে চাওনা গা আবডালে? সব কিছুরই সীমা আছে  করোনা তা কেউ অতিক্রম।। শালীন পোশাক দিয়ে তোমায়  যত সম্ভব রাখো ঢেকে, শ্রদ্ধা ভক্তি করবে লোকে সালাম দেবে তোমায় দেখে। জ্ঞানীগুণী ভুল শুধরে নেয়  বোকারা হয় রাগে গরম।। কন্ঠে তোমার পশুর হুংকার  কাজে কর্মেও তুমি হিংস্র, কথার বিষে মন মরে যায়  জিহ্বা যেন একটা অস্ত্র। সত্যিকারের মানুষ যারা তাদের কথা থাকে নরম।।

যুদ্ধ কভু

 যুদ্ধ কভু খাদিজা বেগম  যুদ্ধ কভু শেষ হবেনা ভাই চলছে যুদ্ধ সর্বকালে, অস্ত্র দিয়ে যুদ্ধ চলে  যুদ্ধ চলে কল কৌশলে। কথার যুদ্ধ কথার সাথে  চলে কথার কাটাকাটি, নানান মানুষ নানান মতের  তাইতো চলে ঝগড়াঝাঁটি। শিল্পীর সাথে শিল্পীর যুদ্ধ  গানের সুরে সুরে চলে। ক্ষুধার্ত লোক যুদ্ধ করে  খাবার পেতে একটুখানি, রাজা বাদশা যুদ্ধ করে রক্তের নেশায় হয় যে খুনি। স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ হলে  সন্তান ভাসে চোখের জলে।। ছাত্রের যুদ্ধ বইয়ের সাথে কবির যুদ্ধ চলে ছন্দে, নিয়ম মেনে করলে যুদ্ধে  ভূবন ভরে যায় আনন্দে। নর নারী প্রেম বিরহের যুদ্ধ চলছে কালে কালে।।

চলবেই চলবে

 চলবেই চলবে খাদিজা বেগম চলবেই চলবে চলবেই চলবে মিথ্যার সাথে সত্যের যুদ্ধ, হবেই হবে সততার জয় মিথ্যা হবে আবরুদ্ধ। কোথায় নবীন, প্রবীণ ভাই, বোন সময় এখন যুদ্ধে যাবার, সন্ত্রাসী আর দুর্নীতিবাজ বধ করিব আমরা এই বার। যুদ্ধে যাব যুদ্ধে যাব  একে একে হও উদ্বুদ্ধ।। সোনা ফলা আমার এই দেশ  ওদের করতে দেব না ছাই, পক্ষ নেবার আগে আমরা  করব সত্য মিথ্যার যাচাই। সত্যটারে ধারণ করে গড়ব এই দেশ সহি শুদ্ধ।। জ্ঞানে গুনে, ন্যায় নীতিতে মান সম্মানে হব সফল। বিশ্বসেরা এ দেশ আমার  সগৌরবে রাখবো উজ্জ্বল। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান আর শিক্ষায় রবে দেশ সমৃদ্ধ।।

মানুষেরে ঘৃণা করি

 জন্ম থেকেই খাদিজা বেগম  জন্ম থেকেই মানুষ শত্রু মানুষেরে করি ঘৃণা, মানুষ যদি মানুষও হইতো পথে পরে আর কানতাম না।। টাকা-পয়সা, সোনা দানা কেউ রাখে না পথে ফেলে, খুব যতনে তুলিয়া নেয় যদিও তা পথে মেলে। সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানুষ হয়েও  আমরা কেন মূল্যহীনা?? কত কুকুর বিড়াল থাকে  তোমাদের ওই ঘরবাড়িতে, আমরা একটু উঁকি দিলেই দারোয়ান ভাই আয় মারিতে।  আমাদেরও ক্ষুধা লাগে তাহা কেহ বুঝতে চায় না।। ক্ষুধার জ্বালা বড় জ্বালা  প্রাণে তাহা সহে না আর, চুরি করে খাইতে গিয়ে  খাবার বদলে মার খাই বারবার।। কি করিব কোথায় যাব? আত্মহত্যাও মহাগুনা ।।

এই পৃথিবীর

 এই পৃথিবীর খাদিজা বেগম  এই পৃথিবীর সবাই তোমায়  তালি দেবে না গো তালি, কউ বা তোমায় গালি দেবে  অকারণে খালি খালি। নিন্দুকেরে এড়িয়ে যাও  কান দিও না কারো কথায়, যেতে হবে অনেক দূরে এই পৃথিবী ডাকছে তোমায়। আঁধার রাতে আলো দিতে  তুমি হবে চাঁদ এক ফালি।। তোমার আলোয় চলবে তারা  আজকে যারা অন্ধকারে, তোমারে কর্মের সুগন্ধিতে  সুখ ছড়াবে এই সংসারে‌। অহংকারী পাপী লোকের দূর হবে সব মনের কালি।। এমন পুড়া পুড়বে তুমি  পুড়ে হবে খাঁটি সোনা, দগ্ধ হতে ভয় পেয়ো না ভয় পেলে তো আর হবে না। সূর্য হয়ে জ্বলবে তুমি  আলো দিবে তার সোনালী।।  

অন্য জনের

 অন্যজনের খাদিজা বেগম  অন্যজনের পিছে ছুটে সময় নষ্ট করবে না আর, নিজের মতো এগিয়ে যাবে  এখন সময় সামনে যাবার। পিছে ছুটলে পিছেই থাকবে  পারবো না আর তো আগাতে, নিজের কর্ম ঠিক করো মন  কর্মী মনা মন জাগাতে।  নিজের উপর ভরসা রাখো  জয় সুনিশ্চিত সামনে তোমার।। যা মনে চায় তাই করো মন  অন্যের ক্ষতি করো না, না, অন্যজনার করলে ক্ষতি  তোমার ভাল হবে না, না। মিথ্যে থেকে বেরিয়ে মন সন্ধান করো তার সততার।। ব্যর্থ হওয়ার পরে আবার  চেষ্টা করো তুমি বারবার, হাজারো বার ব্যর্থতার পর সফলতা আসবেই একবার । অন্য কর্ম করার আগে তোমায় করি ও আবিষ্কার ।।

গানের দেশে

 গানের দেশে খাদিজা বেগম  গানের দেশে জন্ম আমার  ভালবাসিয়া আমি গাইতে, গান ছাড়া মন ভাল্লাগেনা  গান গাই আমি দিনে রাইতে। গানে গানে স্বপ্ন দেখাই  গানে জাগাই নির্বোধ জাতি, গানে গানে জ্বালিয়ে দেই  আঁধার ঘরে ঘরে বাতি। গানে গানে সাহস জাগাই  বিপদে দেই না ডরাইতে।। গানে গানে মুছিয়ে দেই  দুঃখী জানার দুঃখ, কষ্ট, গানে গানে ডেকে আনি  পথ হারানো ঐ পথভ্রষ্ট। গানে গানে জানিয়ে দেই  চেষ্টা করো ভুল শোধরাইতে।। গানে গানে কান্না লুকাই  সুরে সুরে আমি হাসি,  রাত গভীরে তার বিরহে  আমি চোখের জলে ভাসি। শত জ্বালায় জ্বলে এ মন  গান গাই আমি মন জুড়াইতে।।

টাকা

 টাকা খাদিজা বেগম ০৮/১১/২০১৮ মায়া ভরা এই দুনিয়ায়   টাকা-পয়সার মালিক যারা ভালোবাসা বিলাসীতা   সবই দখল নিলো তারা। টাকা পেলে কথা বলে  রঙিন রঙিন কাঠের পুতুল, মিষ্টি মিষ্টি সৌরভ ছড়ায়  দৃষ্টি কারা কাগজের ফুল । চাকরি মেলে ব্যবসা মেলে  সবি মেলে টাকা হলে, প্রিয়জন হয় আরো আপন  কাছে আসে দলে দলে। টাকা-পয়সা এখন যেনো পিতা-মাতার চেয়েও বড়, হালাল হারাম পরে ওরে আগে হাতে টাকা ধরো। সঠিক পথে টাকা কামাই   হয় না তাতে কোনোই পাপ, টাকাবীনে বর্তমানে  বেঁচে থাকাই যে অভিশাপ। টাকায় টাকায় গড় তুমি  আকাশ সমান টাকার পাহাড়, এই টাকারি করতে হবে  পূর্ণ সঠিক সৎ ব্যবহার। এই টাকার ঘ্রাণ নেশার মতোন  মাতাল করে মানুষের মন, মানুষগুলো হয় যে পশু  টাকার নেশায় অন্ধ নয়ন। টাকার পিছু ছুটে ছুটে  মানব জ্ঞান হচ্ছে যে শেষ, তবুও দূর হলো না তো টাকার অভাব যন্ত্রণা ক্লেশ । টাকা নামের জিকির করে  কাটে তোমার দিবা রাত্রি, ভুলে গেলে তুমিও ভাই মৃত্যু পথের পথ যাত্রী। এই দুনিয়ার টাকা-পয়সা  দুনিয়াতেই যাবে থেকে, এই দুনিয়া তোমায় দেবে  তা...

সুপথ

 সুপথ খাদিজা বেগম পথে পথে খুঁজি আমি  পথ হারানো সেই পথ, পথ পেয়েও আবার হারাই কাটেনা মোর বিপদ। পথের সাথে হারিয়েছি  আমার যত মঙ্গল, পথের খোঁজে পথে পথে আমি পথের পাগল।  পথ খোঁজে দাও ওগো আল্লাহ  আমি নবীর উম্মত।। পথ হারানো পথিক আমি  পথের খোঁজে কাঁদি, আবার সেই পথ ফিরে পাবো  সে আশায় বুক বাঁধি। তুমি আমার শেষ ভরসা  চাই তোমারই হেকমত।। অনুতাপ মন স্বপ্ন দেখে  সুপথ ফিরে পাবার, তাই তো বারবার পথ হারিয়ে ফিরে আসি আবার। মাফ করে দাও আল্লাহ্ আমায় দেখিয়ে দাও সুপথ।।

পাহাড় পুড়ে ছাই

পাহাড় পুড়ে ছাই খাদিজা বেগম  পাহাড় পুড়ে ছাই হয়েছে যাহার নূরের এক ঝলকে, সাতাশ বছর মেরাজ হল  যার মহিমায় এক পলকে। দিন দুনিয়ার মালিক আল্লাহ  তিনি সবার সৃষ্টিকর্তা, তার বিধানে আমরা চলি  তিনি সবার বিধানদাতা । তার করুনার নাই তো হিসাব পাবে না কেউ কোন অংকে।। ইউসুফ নবী জেলে ছিলেন আইয়ুব নবী রুগ্ন ছিলেন, তার মহিমায় সব নবীরা  একে একে মুক্তি পেলেন। অগ্নিকুণ্ডে ফেলে দিয়ে  রক্ষা করলেন ইব্রাহিমকে সাদ্দাতা, নমরুদ, ফেরাউন পাপী ধ্বংস হলো নিজের পাপে, পাপ করিলে ছাড় পাবে না ধরবে পাপের অভিশাপে। সঠিক পথে ফিরে এসো কুরআন হাদিস থেকে শিখে।‌‌। আল্লাহর ভয়ে ভীতু হয়ে করতে হবে পাপ কে বর্জন, জবাবদিহি মাথায় রেখে সততা কে করো অর্জন। সত্যিকারের মানুষ হলে  বেঁচে থাকো অন্যায় থেকে।।

ভেবে চিনতে

 ভেবেচিন্তে খাদিজা বেগম  ভেবে চিনতে কাজ করিও  নইলে হবে পস্তাতে, অমূল্য এই মানব জীবন  কেউ বেচোনা সস্তাতে। একটি নিশ্বাস অনেক দামি পারেনা কেউ কিনেতে, যে দিয়েছে খোঁজো তাকে  হবে তারে চিনিতে। সেজদায় পড়ে খুজো তারে আসিবে সে শেষ রাতে।। যে দিয়েছে চোখের আলো  দেখিতে তার মহিমা, তা না দেখে দেখাও কেন নিজে নিজের গরিমা? জবাবদিহি নিবে যখন  বলবে কি তার সাক্ষাতে।। পাপ করেছো তবু কেন  ক্ষমা চাইতে অপারক? তুমি থাকবে অপরাধী  তিনি তোমার বিচারক। ক্ষমা চেয়ে কাঁদরে মন  কাঁদো তারি সেজদাতে।।